শিরোনাম

বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

ডিসি–এসপির প্রত্যাহার চেয়ে কাদের মির্জার ডাকে কোম্পানীগঞ্জে হরতাল

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ থানা ১২ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঘেরাও করে অবস্থান ধর্মঘট পালন করছেন সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা। পাশাপাশি তাঁর ডাকে আজ বুধবার সকাল থেকে উপজেলায় হরতাল চলছে। জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি), কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-তদন্তকে প্রত্যাহার এবং চরকাঁকড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা ফখরুল ইসলাম ওরফে সবুজের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটা থেকে তিনি থানা ঘেরাও কর্মসূচি শুরু করেন। সকাল থেকে শুরু হয়েছে হরতাল।



আজ সকাল সাড়ে নয়টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কয়েক শ নেতা-কর্মী নিয়ে কাদের মির্জা থানার ফটকে অবস্থান করছিলেন। হরতালের কারণে উপজেলার দোকানপাট সব বন্ধ আছে। কোনো যানবাহন কোম্পানীগঞ্জে ঢুকতে পারছে না।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সন্ধ্যায় কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা ফেনীর দাগনভূঞা ও চট্টগ্রামে তাঁর ওপর হামলা ও তাঁকে হত্যার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বসুরহাট রূপালী চত্বরে সংবাদ সম্মেলন করেন। এতে তিনি ফেনীর সাংসদ নিজাম উদ্দিন হাজারী, নোয়াখালীর সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরীসহ দাগনভূঞা ও সোনাগাজী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদের অভিযুক্ত করেন।

সূত্র জানায়, এই সংবাদ সম্মেলন চলাকালে উপজেলার টেকেরবাজারে আবদুল কাদের মির্জার বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন চরকাঁকড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা ফখরুল ইসলাম ওরফে সবুজ। কাদের মির্জা কোম্পানীগঞ্জকে জিম্মি করে রেখেছেন উল্লেখ করে তিনি বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরেন। সমাবেশ শেষে সেখানে একটি বিক্ষোভ মিছিল হয়। সমাবেশের খবরে কাদের মির্জার একদল সমর্থক টেকেরবাজারে যান। সেখানে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে থানা থেকে পুলিশ গিয়ে ফখরুল ইসলামকে আটক করেন। এ সময় সমর্থকেরা পুলিশের কাছ থেকে ফখরুলকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ ঘটনার প্রতিবাদে কাদের মির্জা রাত সাড়ে আটটার দিকে কয়েক শ নেতা-কর্মী নিয়ে থানার সামনে অবস্থান নেন। সেখানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি নোয়াখালীর ডিসি মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান, এসপি আলমগীর হোসেন, কোম্পানীগঞ্জের ওসি মীর জাহেদুল হক ও ওসি (তদন্ত) রবিউল হককে প্রত্যাহারের দাবি জানান। পাশাপাশি সাংসদ নিজাম উদ্দিন হাজারী ও একরামুল করিম চৌধুরীর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তাঁর।

প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, গতকাল রাতের দিকে নেতা-কর্মীর সংখ্যা কিছুটা কমে গেলেও আজ সকাল থেকে বাড়তে থাকে।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মীর জাহেদুল হক এই খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

বৃহস্পতিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮

ইসরাইলি খেলোয়াড় আনলে লিভারপুল ছাড়বেন সালাহ!

অনেক দিন থেকেই রোবার্তো ফিরমিনো লিভারপুল ছাড়বেন বলে গুঞ্জন চলছে। তাই বেকায়দায় পড়ার আগেই একজন মানসম্মত স্ট্রাইকার দলে চাইছেন কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ। রেড বুল সালজবার্গের ইসরাইলি স্ট্রাইকার মোয়ানেস দাবোউরকে পেতে চাইছেন তিনি। কিন্তু তাতে বেঁধেছে নতুন বিপত্তি। এ ইসরাইলিকে আনলে দল ছাড়ার হুমকি দিয়েছেন মিশরীয় তারকা মোহাম্মদ সালাহ। এমন সংবাদই প্রকাশ করেছেন শীর্ষস্থানীয় ইংলিশ গণমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস।
চলতি ইউরোপা লিগে দারুণ খেলেছেন মোয়ানেস।
অস্ট্রিয়ান লিগেও খেলেছেন দুর্দান্ত। গত মৌসুমেও দারুণ খেলেছিলেন। ৩২ ম্যাচে করেছিলেন ২২ গোল। সঙ্গে ছিল ৫টি এসিস্টও। তাই ফিরমিনোর বিকল্প হিসেবে তাকে মনে ধরেছে ক্লাবটির। চলতি জানুয়ারির দলবদলে তাকে পাওয়ার জন্য লিভারপুলের প্রধান স্কাউট ব্যারি হান্টার তাকে বিশেষ নজরেও রেখেছেন।

কিন্তু এ আলোচনা আগানোর আগে ক্লপকে দ্বিতীয় চিন্তা করতেই হচ্ছে। মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে ইসরাইলের শত্রুতা বহু বছরের পুরনো। তাই মিশরীয় তারকা সালাহ দল ছাড়তে পারেন বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এমন কিছু ইঙ্গিতও নাকি দিয়েছেন তিনি। এমনটাই জানিয়েছে দ্য এক্সপ্রেস। এছাড়া পুরনো কিছু উদাহরণও টেনে আনে তারা। কিন্তু এ আলোচনা আগানোর আগে ক্লপকে দ্বিতীয় চিন্তা করতেই হচ্ছে। মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে ইসরাইলের শত্রুতা বহু বছরের পুরনো। তাই মিশরীয় তারকা সালাহ দল ছাড়তে পারেন বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এমন কিছু ইঙ্গিতও নাকি দিয়েছেন তিনি। এমনটাই জানিয়েছে দ্য এক্সপ্রেস। এছাড়া পুরনো কিছু উদাহরণও টেনে আনে তারা।

২০১৪ সালে বাসেলের হয়ে খেলাকালীন সময়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে ইসরাইলের শীর্ষস্থানীয় ক্লাব মাকাবি তেল আবিবের খেলোয়াড়দের সঙ্গে হাত মেলাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন সালাহ। সে ঘটনাকে কেন্দ্র করে সুইজারল্যান্ডে অনেক নেতিবাচক সংবাদ প্রকাশ হয়। ঝামেলা এড়াতে হাত মেলানোর আগে বুট পরিবর্তন করেন এ মিশরীয়।

মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে ইসরাইলের দ্বন্দ্বের শুরুটা ১৯৬৭ সাল থেকে। ৫ জুন সিনাই উপদ্বীপে ইসরায়েলি সীমান্তে মিশরের সেনা সমাবেশের পর মিশরীয় বিমানক্ষেত্রে ইসরায়েলের অতর্কিত হামলায় যুদ্ধ শুরু হয় দুই দেশের। ছয় দিন ব্যাপী সে যুদ্ধে জয় লাভ করে ইসরাইল। মিশরের কাছ থেকে গাজা ভূখণ্ড ও সিনাই উপদ্বীপ, জর্ডানের কাছ থেকে পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেম এবং সিরিয়ার কাছ থেকে গোলান মালভূমি ছিনিয়ে নেয় তারা।

সুষ্ঠু সুন্দর নিরাপদ বাংলাদেশ চাই | Shuvo

প্রতিশ্রুতি সুন্দর সচ্চ যৌক্তিক, কিন্তু আমাদের  প্রতিশ্রুতি'র ফলাফল হয় বিপরীত কাজ হয় উল্টো।

যার জন্য হয় মারামারি কাটা কাটি সহিংসতা।

আমি আপনি আমার বাবা আপনার বাবা পাড়া প্রতিবেশী  নিজেদের পরিবার গুলো মাঝে আগে পরির্বতন আনতে হবে।

এভাবে সব পরিবার  মাধ্যামে পুরা দেশ পরির্বতন হবে
সবাইর মাঝে এ পরির্বতন টাই বড় প্রয়োজন। 

একটা স্বাধীন দেশে মত প্রকাশ'র সবাই'র অধিকার আছে, আমি তাদের বিপক্ষে যারা দেশদ্রোহী দেশ বিরোধী।

দেশ টা পরির্বতন হবে তখনি যখন, যেভাবে  সবাই ঈদ আনন্দ উপভোগ করে পালন করে সবাই এক সাথে সম্বলিত  হয়ে ঈদ উদযাপন করে।

 সেই ভাবে যদি প্রতিটা নির্বাচন  একিভাবে  ঈদের মত করে শান্তি পুর্ন ভাবে অংশ গ্রহন হবে কোনো মারামারি সহিংসতা না হয় ভোটার মন জয় করতে সক্ষম হবে একজন প্রার্থী ।

সে যে সরকার আসুক জনগণ  পরির্বতন হলে দেশ পাল্টাতে সময় লাগবে না।

আজ আমরা সহিংসতা জড়িয়ে পড়ছি ভাই ভাই এর বিরুদ্ধে।
একজন  নেতা থাকে শত কিলোমিটার দূরে।

আর উভয় দলের কর্মীরা  থাকে পাশা- পাশী এক গ্রামে একি বাড়ি। 

আমরা কেনো বুজি না আমারা কেনো সহিংসতা  জড়িয়ে পড়ছি।

একজন  আরেকজন এর বিরুদ্ধতা করে, সকলের পরিবর্তন টাই বড় প্রয়োজন।

#আমি__সুষ্ঠু_সুন্দর_নিরাপদ_দেশ_চাই_বাংলাদেশ

সোমবার, ৫ মার্চ, ২০১৮

জাফর ইকবালকে দেখতে যাবেন প্রধানমন্ত্রী

অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালকে দেখতে হাসপাতালে যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (৫ মার্চ) বেলা ১২টায় রাজধানী ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল-সিএমএইচে যাবেন তিনি।
গত ৩ মার্চ বিকেলে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হামলার শিকার হন ড. জাফর ইকবাল। তাকে পেছন দিক থেকে মাথায় ছুরিকাঘাত করে ফয়জুর নামে এক যুবক।
এরপর তাকে সিলেটের ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) আনা হয়েছে ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালকে। বর্তমানে তিনি সেখানেই চিকিৎসাধীন আছেন।
হামলার পরপরই তাকে আটক করে গণপিটুনি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কক্ষে আটকে রাখে শিক্ষার্থীরা। পরে রাত নয়টায় হামলাকারী ফয়জুরকে র‌্যাব সদস্যরা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে।

খালেদার সঙ্গে দেখা করবেন পিজির ডাক্তার

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে কারাগারে যাবেন পিজির ডাক্তারা।
সোমাবার (৫ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে ডা. সাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল যাবেন নাজিমুদ্দিন রোডের পুরাতন কারাগারে।
প্রতিনিধি দলে অন্যান্য সদস্যরা হলেন- প্রফেসর ডা. রায়হান, প্রফেসর ডা. এ কে এম আমেনুল হক, প্রফেসর ডা. সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, প্রফেসর ডা. সাইফুল ইসলাম, প্রফেসর ডা. মজিবর রহমান হাউলাদার, প্রফেসর ডা. আব্দুল কুদ্দুস, প্রফেসর ডা. এ এস এম রফিকুল ইসলাম।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬

কুমিল্লার লাকসামে আ:লীগ, বিএনপি সংঘর্ষ, বিএনপি কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ।

কুমিল্লার লাকসামে আ:লীগ, বিএনপি সংঘর্ষ, বিএনপি কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ।
কর্নেল অব: আনোয়ারুল আজিম ভাই এবং ওসি সহ অর্ধশতাদিক বিএনপি
নেতাকর্মী আহত । আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
সুত্র:- কুমিল্লার বার্তা।

বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০১৬

মিতু হত্যাকান্ড: মূল হোতাকে বাঁচাতে মুসা গুম!

‘গত ২২ জুন ভোরে আমাদের বন্দরের নতুন বাসায় আসে পুলিশ। তাদের সঙ্গে ছিল মুসার বন্ধু নবী। তখন মুসা বাসায় ছিল না। কোথায় আছে জানতে চাইলে আমি বলি জানি না। তখন পুলিশ কর্মকর্তারা আমার ফোনটি নিয়ে নেয়। ওই ফোন দিয়ে নবী ফোন করে মুসাকে। বলে আমরা ঝামেলায় আছি তুই তাড়াতাড়ি তোর বাসায় আয়। কিছুক্ষণ পর মুসা বাসায় আসে। এরপর পুলিশ কর্মকর্তারা নবী ও মুসাকে নিয়ে চলে যায়। এরপর তার আর কোন খোঁজ নেই। আমরা জানি সে পুলিশ হেফাজতে আছে, তাই অন্য কোথাও তাকে আমরা খুঁজিনি।’- ইত্তেফাক।
গতকাল বুধবার এ কথা বলেন পুলিশের সোর্স মুসার স্ত্রী পান্না আক্তার। এখন প্রশ্ন উঠেছে, মুসা তাহলে কোথায়? কারণ এই মুসাকে ঘিরেই আটকে রয়েছে দেশের এই মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যার রহস্য। ঘটনার ২৫ দিন পরও ধরাছোঁয়ার বাইরে মিতু হত্যার এই মূল সমন্বয়ক। তবে পুলিশ বলছে, মুসাকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। কিন্তু তাকে পাওয়া যাচ্ছে না। পুলিশের এমন বক্তব্যে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন মুসার স্ত্রী পান্না আক্তার। তার ধারণা, এই হত্যার মূল হোতাকে বাঁচাতে মুসাকে গুম করা হয়েছে।
এদিকে মিতু হত্যাকাণ্ডে সন্দেহভাজন পাঁচজনের দেশ ছাড়ার উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে পুলিশ। এরা হলেন- মুসা, রাশেদ, নবী, শাজাহান ও কালু। গতকাল চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) পক্ষ থেকে এ নিষেধাজ্ঞা দিয়ে বাংলাদেশের সব স্থল ও বিমানবন্দরে বার্তা পাঠানো হয়। পুলিশ বলছে, মিতু হত্যাকাণ্ডে এরা সরাসরি জড়িত ছিলো।
মুসার পরিবারের সদস্যরা বলছেন, মুসা ও তার বড় ভাই সাইদুর রহমান সিকদারকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। মুসার সঙ্গে তাদের আর কোনো যোগাযোগ নেই। মুসা পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন, এমনটা জেনেই তারা কোনো আইনি পদক্ষেপও নেননি। তারা জানান, মুসার মুখোমুখি করতেই বাবুল আক্তারকে গত শুক্রবার গভীর রাতে পুলিশ তার ঢাকার শ্বশুরের বাসা থেকে নিয়ে যায়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল শনিবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে গণমাধ্যমকে জানান, মিতু হত্যার কয়েকজন আসামির মুখোমুখি করার জন্য বাবুল আক্তারকে আনা হয়েছে। তবে গতকাল পর্যন্ত তিনি বলেননি ওই আসামি কারা ছিল। সঙ্গত কারণেই মানুষ ধরে নিয়েছে ওই আসামিদের মধ্যে মুসাও ছিল। অথচ পুলিশ দাবি করছে মুসাকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না।
পুলিশের এই দাবি যদি সত্যও হয়, তাহলে মুসা কোথায় গেল? এটাই এখন মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন! পুলিশ ছাড়াও কয়েকটি গোয়েন্দা সংস্থা মিতু হত্যার তদন্তে নিয়োজিত। গত এক সপ্তাহ তাদের কারো কাছ থেকেই মুসাকে হেফাজতে নেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা যায়নি। স্বাভাবিক কারণেই সাধারণ মানুষ এখন ভাবতে বাধ্য হচ্ছে যে মুসাকে কি তাহলে গুম করা হয়েছে! মিতু হত্যার নেপথ্য কুশীলবকে আড়াল করতেই কি মুসাকে গুম করা হলো! প্রকৃত অপরাধীকে আড়াল করে মুসাকেই কি বলির পাঁঠা বানানো হচ্ছে। এমন অনেক প্রশ্ন থাকলেও কোনটিরই উত্তর পাওয়া যাচ্ছে না।
সিএমপি কমিশনার ইকবাল বাহার গতকাল বলেন, মিতু হত্যাকাণ্ডের ‘মূল জায়গা’ হলো মুসা। তাকে ধরার সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছি। মুসার পরিবারের দাবি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘একটা মানুষ এক সপ্তাহ ধরে নিখোঁজ। তাকে যদি কেউ ধরে নিয়ে থাকে তাহলে প্রেসের মাধ্যমে তা প্রকাশ করার সুযোগ ছিল। পরিবারের উচিত ছিল এ বিষয়ে থানায় জিডি করা বা আমাদের নলেজে নিয়ে আসা। কিন্তু তারা সেটা করেননি।’
মুসাকে ঢাকায় বাবুল আক্তারের মুখোমুখি করা হয়েছিল কিনা- এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। কাদের মুখোমুখি করা হয়েছে বা করা হয়নি তা আমার জানা নেই। মুখোমুখি করার কথা মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন।’ তিনি আরো বলেন, ‘সংবাদ প্রচারের জন্য আপনারা (গণমাধ্যম) যেভাবে মরিয়া হয়েছেন সেটা ঠিক নয়। আপনারাই যদি সমস্ত কিছু বিশ্লেষণ করতে থাকেন তাহলে কিন্তু তদন্ত হয় না।’
মুসার স্ত্রী’র বক্তব্য: মুসার স্ত্রী পান্না আক্তার জানান, পুলিশ গত ১২ জুন চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় মুসার বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় মুসার তিন ভাইকে আটক করে নিয়ে যায়। পরদিন ভাইদের নিয়ে নগরীর কালামিয়া বাজার এলাকায় মুসার বাসায় অভিযান চালায়। তবে ইতিমধ্যে তারা বাসা পরিবর্তন করে ফেলায় মুসাকে ওই বাসায় পাওয়া যায়নি। পরে মুসার বন্ধুর নবীর কাছ থেকে তথ্য নিয়ে গত ২২ জুন ভোরে বন্দর এলাকায় মুসার নতুন বাসায় অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় মুসা বাসায় ছিলেন না। পরে পান্না আক্তারের মোবাইল ব্যবহার করে নবীকে দিয়ে মুসাকে ফোন করায় পুলিশ। ফোন পেয়ে মুসা বাসায় আসে। এরপর সেখান থেকে মুসাকে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়।
ভিডিও ফুটেজ দেখেও মুসাকে চিনতে পারেনি পুলিশ : মিতু খুন হওয়ার পরপরই তিন খুনির মোটরসাইকেলে চলে যাওয়ার দৃশ্য ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে। আটক একজনের জবানবন্দিতে জানা গেছে, এই তিনজন ছিল মুসা, ওয়াসিম ও নবী। এর মধ্যে মুসা ছিল পুলিশের সোর্স। বাবুল আক্তারের সোর্স হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে মুসা। এই সুবাদে সিএমপিতে তার নিয়মিত আসা-যাওয়া ছিল। চট্টগ্রামের অনেক পুলিশ কর্মকর্তাই মুসাকে ভালোভাবে চেনার কথা। কিন্তু মিতু খুনের ভিডিও ফুটেজ দেখার পরও এসব কর্মকর্তা কেন মুসাকে শনাক্ত করতে পারলেন না, সেটা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এমনকি বাবুল আক্তারও ভিডিও ফুটেজ দেখে দীর্ঘদিনের পরিচিত মুসাকে চিনতে পারলেন না কেন, সেটা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। তাহলে কি চিনতে পেরেও মুসাকে তারা নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার সুযোগ দিয়েছিলেন?
পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা : সিএমপি কমিশনার ইকবাল বাহার বলেন, ‘পাঁচজন যাতে দেশের বাইরে যেতে না পারে, সে জন্য স্থল ও বিমানবন্দরগুলোকে পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।’ মিতু হত্যাকাণ্ডে ‘সরাসরি জড়িত’ মোতালেব মিয়া ওয়াসিম ও আনোয়ার হোসেনের আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে এই পাঁচজনের সংশ্লিষ্টতার কথা এসেছে। ওয়াসিম ও আনোয়ারকে গত শনিবার গ্রেফতারের পর সিএমপি কমিশনার বলেছিলেন, ‘জিইসি মোড়ের কাছে মিতু হত্যাকাণ্ডে সাত-আটজন অংশ নিয়েছিল। এদের মধ্যে ওয়াসিম গুলি চালান, আনোয়ার অনুসরণকারী ছিলেন।’ পরে তাদের জবানবন্দির ভিত্তিতে ওই হামলার ‘অস্ত্র জোগানদাতা’ এহতেশামুল হক ভোলা ও মনির হোসেন নামে দু’জনকে গত মঙ্গলবার গ্রেফতারের কথা জানায় পুলিশ।

প্রসঙ্গত, গত ৫ জুন চট্টগ্রাম শহরের জিইসি মোড়ে মাহমুদা খানম মিতুকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় কয়েকজনকে গ্রেফতার ও স্বামী এসপি বাবুল আক্তারকে ১৫ ঘন্টা নিজেদের হেফাজতে নিয়ে পুলিশ ‘জিজ্ঞাসাবাদ’ করলেও খুনের মূল নির্দেশদাতার পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

মঙ্গলবার, ২৮ জুন, ২০১৬

অনন্ত জলিলের দিন শেষ ফেসবুক মাত হিরো আলমে!

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গত দুই দিনের সবচেয়ে চর্চিত বিষয়গুলোর মধ্যে একটি হলো হিরো আলম। ফেসবুক, ইউটিউবসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ছে আলমের ভিডিও ও ছবি।  ফেসবুকের বিভিন্ন পেইজে যেখানে আগে অনন্ত জলিল নিয়ে ট্রল হত সেখানে এখন স্থান পেয়েছে হিরো আলম। আবার এই ট্রলগুলো ব্যাপক পরিমানে শেয়ারও হচ্ছে। স্থান পাচ্ছে ফেসবুক ওয়ালে ওয়ালে। তবে কি অনন্ত জলিলের দিন শেষ! কে এই হিরো আলম?
সিডি বিক্রি করতেন আশরাফুল আলম। সেটা বেশ আগের ঘটনা। সিডি যখন চলছিল না তখনই মাথায় আসে ক্যাবল নেটওয়ার্ক ব্যবসার। ভাবলেন নিজ গ্রামেই সেটা করবেন, এবং করে ফেললেন। বগুড়ার এরুলিয়া ইউনিয়নের এরুলিয়া গ্রামেই শুরু হয় আলমের ডিশ ব্যবসা।
ছোটবেলা থেকেই অভাব-অনটনের সাথে চলা আলমের পরিবার তাকে আরেক পরিবারের হাতে তুলে দেয়। আলম চলে আসেন একই গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের বাসায়। আব্দুর রাজ্জাক তাকে ছেলের মতো করেই বড় করে তোলেন। স্নেহ করতেন। কিন্তু গ্রামে অভাব তো প্রায় মানুষের আছে। আলমের পালক পিতা আব্দুর রাজ্জাকের সংসারও অভাবের ছোঁয়া পায়। স্থানীয় স্কুলে সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ে আলমকে নেমে পড়তে হলো জীবিকা নির্বাহের তাগিদে। সিডি বিক্রি থেকে আলম ডিশ ব্যবসায় হাত দিয়ে সফলতা অর্জন করেন। তার মাসে আয় ৭০-৮০ হাজার টাকা। স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে সুখেই আছেন আলম।
আলম বলেন, ''আমি আমার গ্রামের সবার ভালোবাসা পেয়েছি। এই ভালোবাসা আমাকে নিজের হাতে করে খেয়ে বাঁচতে শিখিয়েছে। এখন আমার স্ত্রী-সন্তান নিয়ে আল্লাহর রহমতে সুখেই আছি।"
সিডির ব্যবসা করতেন আলম। ক্যাসেটে দেখতেন মডেলদের ছবি। সেই থেকে মাথায় ঢোকে মডেল হওয়ার। ২০০৮ সালেই করে ফেলেন একটা গানের সাথে মডেলিং। সেটাই ছিল শুরু। এরপরে সেসব মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে সংসারে মনোযোগী হন। ২০০৯ সালে বিয়ে করেন পাশের গ্রামের সুমী নামের এক তরুণীকে। আলম সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত পড়লেও সুমী পড়েছেন এসএসসি পর্যন্ত। তাদের সংসারে আসে নতুন দুই অতিথি। নিজের নামের সাথে মিলিয়ে রাখেন সন্তানদের নাম। পুত্র আবির ও কন্যা আলো। এখন সংসার আর ব্যবসা নিয়েই ব্যস্ত আলম। পাশাপাশি নিজে কিছু মিউজিক ভিডিও করেন। সেগুলো নিজের ক্যাবল চ্যানেলেই প্রচার করেন। গ্রামের মানুষরাও তাকে বাহবা দেয়। আলম উৎসাহ পান।
আলম বলেন, আমার মডেল হওয়ার ইচ্ছে ছিল আগে। যখন সিডি বিক্রি করতাম। আমি জানি না এসব ইচ্ছে পূরণ হয় কি না, তবে লেগে ছিলাম। হয়েছে। অনেকে বলে বাজে হয়েছে আমি কান দেই না। অনেকে আবার বলে ভালোই হয়েছে। আমি গ্রামের ছেলে মন যা চায় করি। মানুষের কথায় কান দেওয়ার ইচ্ছে নেই।
বগুড়া সদরের এরুলিয়া ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাক আলম সম্পর্কে বলেন, ''আলম ছেলে খারাপ না। কষ্ট করে বড় হয়েছে আলম। সে গান গাইতে পারে না, নাচতেও পারে না। তবে তার মডেলিং এর শখ আছে এটা জানি।''
এরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ বলেন, ''আলম সম্পর্কে জানি সে ডিশ ব্যবসা করে। নির্বাচনও করে। দুইবার দাঁড়িয়েছিল। হেরে গেছে। তবে এলাকার মানুষজন তাকে পছন্দ করে। নির্বাচনে এবার সে দ্বিতীয় হয়েছে। ছেলে হিসেবে খারাপ না, তবে শুনছি মডেলিং-এর দিকে তার ঝোঁক।''
আশরাফুল আলম নির্বাচন সম্পর্কে বলেন, ''আমি এবার মাত্র ৭০ ভোটে হেরেছি। এর আগেরবারও হেরেছি অল্প ভোটে। তবে এলাকার মানুষের ভালোবাসার জন্য আমি আরেকবার নির্বাচন করবো। আমি বলেছিলাম আর দাঁড়াবো না, কিন্তু ভালোবাসার জন্য পরেরবার আরেকবার দাঁড়াবো।''
মডেলিং সম্পর্কে আলম বলেন, ''আমার ভিডিওগুলো ফেসবুক, ইউটিউবে ছড়িয়ে যাওয়ায় এখন অনেকেই আমার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে দুটি মিউজিক ভিডিও করার জন্য রাজি হয়েছি। আজ রাতে ঢাকা যাচ্ছি।'' কার সাথে, কিসের মিউজিক ভিডিও এমন প্রশ্নের জবাবে আলম জানান, 'কুসুম কুসুম প্রেম' ছবির সজলের সাথে কাজ করার কথা। ''সজল ভাই আমাদের বগুড়ার ছেলে।''
Video Link: https://youtu.be/5NR1XnEye18

চট্টগ্রাম: পাঁচ কেজির বাটখারার ওজন সাড়ে তিন কেজি!

মাংস বিক্রেতার দোকানে পাঁচ কেজি ওজনের বাটখারার ওজন পরিমাপ করে দেড় কেজি ওজন কম পাওয়া গেছে। এই অপরাধে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা র‍্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
শনিবার চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন জায়গায় অভিযান র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ানের (র‍্যাব)  নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম।
অভিযানে র‍্যাব-৭–এর উপ–অধিনায়ক মেজর মো. জাহাঙ্গীর আলম, সহকারী পরিচালক জালাল উদ্দিন, চন্দন দেবনাথ ও বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, বেলা সাড়ে ১১টায় রেয়াজউদ্দিন বাজারে অভিযান চালায় র‍্যাব। অভিযানে দেখা যায়, রেয়াজউদ্দিন বাজারের মাংস বিক্রেতা আলী আকবর পাঁচ কেজির বাটখারায় দেড় কেজি চুরি করছিলেন। তাঁর পাঁচ কেজি ওজনের বাটখারাটি মেপে সাড়ে তিন কেজি পাওয়া গেছে। ওজনে কম দেওয়া ছাড়াও আলী আকবর গরুর মাংসের সঙ্গে মহিষের মাংস মিশিয়ে বিক্রি করছিলেন। এসব অপরাধের কারণে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বাটখারায় কম ওজন পাওয়া যাওয়ায় একই বাজারের আরও চার মাংস বিক্রেতাকে মোট ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তাঁরা হলেন শফিকুল ইসলাম, তুহিন মিয়া, আবুল হোসেন ও আবদুল রশিদ।
র‍্যাব সূত্র জানায়, নগরের সাগরিকা রোডে ফ্লেভারসের কারখানায় বেলা সাড়ে তিনটার দিকে অভিযান চালান ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় নোংরা পরিবেশ ও মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য ব্যবহারের কারণে আট লাখ টাকা জরিমানা করা হয় প্রতিষ্ঠানটিকে। বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে বাকলিয়ায় ফুলকলির কারখানায় অভিযান চালান একই ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে খাবার উৎপাদনে মেয়াদোত্তীর্ণ রং ব্যবহার ও ফাঙাশ পড়া কেক-মিষ্টি বিক্রির জন্য সংরক্ষণ করার অপরাধে প্রতিষ্ঠানটিকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
র্যা বের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম বলেন, ফ্লেভারসের কারখানায় খুবই অপরিচ্ছন্ন ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন হচ্ছিল। আর ফুলকলি তাদের খাবারে ক্ষতিকর রং ব্যবহার করছিল। বিভিন্ন অপরাধে এ দুটি প্রতিষ্ঠানকে মোট ১৮ লাখ টাকা জরিমানা করে তাদের সতর্ক করা হয়েছে।

ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল: অত:পর যা ঘটলো

সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আলী হোসেনকে (৩২) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর মিরাবাজার বিরতি পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
মহানগর পুলিশের কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সুহেল আহাম্মদ আলী হোসেনকে গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আলী হোসেনের বিরুদ্ধে ছিনতাই, চাঁদাবাজিসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে আলী হোসেনকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে উপশহর, মেডিকেল রোড, বাগবাড়িসহ বিভিন্ন এলাকার লোকজন বিক্ষোভ মিছিল করে।
 
সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ বাংলা তরঙ্গ ডিজাইন বাংলা তরঙ্গ